ফেসবুকে এড চালাতে সবথেকে জরুরী বিষয় ফেসবুকে কিভাবে বিল পেমেন্ট দিবেন।
কয়েকটি অপশন আছে, পার্সোনাল এড একাউন্ট, বিজনেস ম্যানেজার থেকেও এড একাউন্ট ক্রিয়েট করা যায়৷ এই এড একাউন্ট গুলোতে নিজের একটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড সেট করে ফেসবুকে বিল পেমেন্ট করতে হয়৷।
আর একটি এড একাউন্ট আছে যা সরাসরি ফেসবুক সেলস পার্টনার কর্তৃক সরবরাহ করে থাকে৷ সারা পৃথিবীতে ফেসবুক এর ২০০ প্লাস সেলস পার্টনার কোম্পানি আছে । ভারতে আছে HTTPOOL নামক একটি কোম্পানি।
এরা যে এড একাউন্ট দিয়ে থাকে সেটাকেই বলে ক্রেডিট লাইন এড একাউন্ট। এখানে নিজের কোনো কার্ড এড করতে হয় না, পার্টনার কোম্পানিকে টাকা দিতে হয়৷ তারা এড একাউন্টে ডলার স্পেন্ড লিমিট আপডেট করে দেন৷ কেন দরকার এই এড একাউন্ট?
ক্রেডিট লাইন এড একাউন্টগুলো অনেক স্ট্রং হয়, মানে সহজে ডিজেবল হয় না, পাসপোর্ট এনড্রোস ও ডলার লিমিট এর ঝামেলা থাকে না৷ বছরে যত খুশি ডলার নেওয়া যায়, এড চালানো যায়। মাসিক বাজেট ১০০/২০০/৩০০ ডলার হলে এই এড একাউন্ট নেওয়া যায় ৷
শুধু মাত্র ফেসবুক পেজ ও ই-মেইল অ্যাড্রেস (যে আইডি দিয়ে এড রান করবেন) থাকলেই ক্রেডিট লাইন এড একাউন্ট নিতে পারবেন । এড একাউন্ট পাওয়ার পর প্রথম সর্বনিম্ন 50 ডলার টপআপের সুবিধা।
বিঃ দ্রঃ ফেসবুক পলিসি মেনে সকল অ্যাড চালাতে পারবেন।ফেসবুকে এড চালাতে সবথেকে জরুরী বিষয় ফেসবুকে কিভাবে বিল পেমেন্ট দিবেন।
একটি ক্রেডিট লাইন এড একাউন্টে একটি পেজের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়।
মাত্র ১ ঘণ্টা - ৩০ মিনিটেই নতুন একাউন্ট ইস্যু করে দেওয়া হয়।
২৪ ঘন্টার কাষ্টমার কেয়ারের সুবিধা।
মাসিক বিজনেস মিটিং এবং বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত আইডিয়া নিয়ে অভিজ্ঞ টিমের সহায়তা পাবেন।
এড একাউন্ট ইস্যু করতে কোন ফি নেওয়া হয়না।
প্রথমবারে মাত্র ৫০ ডলার টপআপ করলেই একাউন্ট পেয়ে যাবেন।
মান্থলি সর্বনিম্ন 1০০ ডলার স্পেন্ডিং বাজেটেই পেয়ে যাবেন এজেন্সি এড একাউন্ট।
সর্বনিম্ন 50 ডলার টপআপ নিতে পারবেন।
আপনার বিজনেস ম্যানেজার এই এড একাউন্ট এড করে দেয়া হবে।
ওয়েভ সাইট ও পিক্সেল সেট করে দেয়া হবে।
একাউন্ট ডিজেবল হয় না।
পলিসি ভায়োলেন্ট হয় না।
এড রিজেক্ট হয় না।
ফান্ড ট্রান্সফার করা যায়।
সকল প্রকার এড করা যায়।
মাল্টিপল পেজে এড করা যায়।
(হারবাল,মেডিসিন,ট্রাভেল,বেটিং) এড চালানো যাবে।
আনলিমিটেড স্পেন্ট করা যাবে।
স্বল্প মূল্যে ডলার।
পেমেন্ট কনফার্ম করার ১০-৩০ মিনিটে ডলার টপআপ।